বেদেনা খাওয়ার অপকারিতা ও উপকারিতা ডালিম ও বেদনার পার্থক্য
বেদনা হলো আমাদের দেশের একটি খুব পরিচিতি ফল যেকোনো একটি ফলের দোকানেই খুব সহজেই
এই বেদানার দেখা মিলে বেদনা ফলটি
মিষ্টি হওয়ার কারণে সকলেই এই ফলটি খুব পছন্দ করে কবে প্রয়োজনের অতিরিক্ত বেদানা
খাওয়া শরীরের জন্য ক্ষতিকর ও অপকারিতা এইগুলা আপনারা অনেকেই নাজান
বেদানার অপকারিতার পাশাপাশি বেদেনা অনেক উপকারী সহ ডালিম বেদনার চাষ পদ্ধতি
ইত্যাদি পরের বিষয়ে জানাবো আজকের এই পোস্টে
পেজ সূচি পত্রঃ বেদেনা খাওয়ার অপকারিতা ও উপকারিতা ডালিম ও বেদনার পার্থক্য
বেদনা কিনবা ডালিম আনার একটি সুমিষ্ট যা অত্যন্ত পুষ্টিকর ফল যার ইংরেজি নাম হল
pomegranate (পমেগ্রেনেট) । এটির বৈজ্ঞানিক নাম হলো punica Granatum যেটি
Lythraceae পরিবারের MyrtaLes বর্গের একটি ফল ।
এই ফল 6 থেকে 8 মিটার পরিমাণ লম্বা হতে দেখা যায় এগুলো একটি গাছের ফল ফার্সি
ভাষায় আনার হিসাবে পরিচিত হলেও শঙ্কিত এবং নেপাল ভাষা এটি দারিম নামে পরিচিত
ইরাক এবং ইরানে ডালিম বা বেদানা নামে পরিচিত বর্তমান ।
আরো পড়ুন : পুঁই শাকের উপকারিতা ও অপকারিতা
পৃথিবীতে বহু জায়গায় এ বলে চাষ হয়ে আসছে বর্তমানে এই ফলটির জর্ডান মিশন আফগান
স্থান বাংলাদেশ পাকিস্তান সিরিয়া কেন ।
পূর্ব এশিয়া সৌদি আরব সহ আরো বেশি বেশি চাষ হচ্ছে বেদে না ফলটি অধিক মিষ্টি ও
সুস্বাদু এবং পুষ্টি হওয়ায় শিশুদের শিশু থেকে বৃদ্ধ সকলেরই পছন্দ এই ফলটি সব
বয়সীদের জন্য উপকারী ।
বেদনা কখন খেলে ভালো হয়
ডালিম বা বেদেনা কখন খেলে ভালো হয় এই প্রশ্নের সঠিক কোনো উওর নেই বেদেনা একটি ফল
তাই এটি খালি পেটে ভরা পেটে দুপুরে রাত্রে ।
সকালের নাস্তায় কিংবা বিকালে যেকোনো সময় খাওয়া যেতে পারে বেদনা ফলে উপস্থিত
অন্টিঅক্সিডেন্ট যা আপনাদের এনার্জি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে তবে এই ফলকে সকালে
খাওয়া বেশি উত্তম কারণ সারাদিন আমাদের শরীরকে ।
চাঙ্গা সতেজ রাখতে সক্ষম হবে তবে আপনারা যখন ইচ্ছা তখন খেতে পারেন তবে খাওয়ার
আগে খেয়াল রাখবেন এটি পরিমাণ মতো খাবেন ।
যে যে উপায় বেদেনা খাওয়া যায়
বেদেনার খোসা ছাড়িয়ে ফলটি সরাসরি খাওয়া যায়
বিভিন্ন মিষ্টি জাতীয় খাবার যেমন পাইস সেমাই দই এর মধ্যে বেদনা দিলে খেতে ভালো
লাগে
অনেক মানুষরা পোলুয়া কেক এর মধ্যে বেদনা দিয়ে খেয়ে থাকে
বেদেনার পুষ্টির গুণ
- প্রতি 100 গ্রামে বেদনার রসে নিচে পুষ্টির উপাদান গুলো বিদ্যমান
- চিনি : ৮.২ গ্রাম
- ভিটামিন কে: ১৬.৪ মাইক্রগ্রাম
- পটাশিয়াম: ২২৫ মিলিগ্রাম
- ক্যালসিয়াম:; ১৫ মিলিগ্রাম
- আয়রন: ০.৫ মিলিগ্রাম
- ফসফরাস :৫ মিলিগ্রাম
- ভিটামিন সি: ১০.৫ মিলিগ্রাম
- ক্যালোরি : ৮০ ক্যালোরি
- প্রোটিন:২. ০ গ্রাম
- ম্যাগনেসিয়াম: ১৫ মিলিগ্রাম
- কার্বোহাইড : ২০ গ্রাম
- ভিটামিন বি: ৩২ মাইক্রগ্রাম
- বেদানার চাষ পদ্ধতি
বাণিজ্যিকভাবে বাংলাদেশের কৃষকরা বেদনা কিংবা ডালিম চাষ করে থাকেন তবে আমাদের
বাসার বাড়ির ছাদে ডালিম বাপ বেদনা চাষ করতে পারি এবার জেনে নেয়া যাক বেদেনা বা
ডালিম চাষের পদ্ধতি ।
সবার প্রথমে ছাদে বেদেনাস চাষের ২০ ইঞ্চি কালার করার টব সংগ্রহ করতে হবে । দুম্বা
টবের তলায় পাঁচটি করে ছিদ্র করতে হবে যেন পানি জমে না থাকতে পারে টবে । আবার
এভাবেও ছিদ্র রাখা যাবেনা যাতে গাছে পানি দিলে পানি ।
সরাসরি বের হয়ে যায় । তাই ছিদ্রগুলো ছোট ইটের টুকরা দিয়ে আটকে দিতে হবে । যাতে
অতিরিক্ত পানি বের হয়ে যায় এবং পানি জমে না থাকতে পারে। তারপরে দুই ভাগ বেলে
দোআশ মাটি এক ভাগ পচা গবর টিএসিপি 40-50 গ্রাম হাড়ের ।
আরো পড়ুন : বাঁধাকপির উপকারিতা ও অপকারিতা
গুঁড়া 40-50 গ্রাম পটাশ একত্রে মিশিয়ে তবে পানি দিয়ে ১২ থেকে ১৪ দিন রেখে দিতে
হবে সেগুলো একসাথে প্রসে সার তৈরি হওয়ার জন্য তারপর একটা কাঠি দিয়ে মাটি-খুঁচি
আলগা করে । দিয়ে পুনরায় এক সপ্তাহের মত রেখে দিতে হবে ।
তারপর একটি সুস্থ ডালিম বা বেদেনার চারা লাগিয়ে দিতে হবে চারার শিখর মাটিতে লেগে
থাকা অবস্থায় এটি তুলে টপে লাগাতে হবে এবং খেয়াল রাখতে হবে চারা শিখর থেকে মাটি
যেন না ঝরে যায় এবং তারার আগে কিছু মাটি দিয়ে উঁচু করে ।
হাত দিয়ে চেপে দিতে হবে যেন চাড়ার গোড়ায় পানি জমে না থাকে । একটা চিকন কাঠি
দিয়ে চারা কে আলতো ভাবে বেঁধে দিতে হবে যেন বাতাস না লেগে চারটি হেলে না যায়
সারা ছোট থাকা অবস্থায় অল্প অল্প পানি দিতে হবে গাছ বড়
হতে থাকলে প্রয়োজন অনুযায়ী পানির পরিমাণ বাড়াতে হবে ডোম বা টপটিকে সাদের এমন
জায়গায় রাখতে হবে যেন সব সময় ওখানে সূর্যের আলো থাকে ডালিম বা বেদনা চারা
লাগানোর তিন থেকে চার মাস পর প্রতি মাসে একবার
করে খোল পচা পানি দিতে হবে সার হিসাবে ছাড়াও অন্যান্য স্যারের মধ্যে ইউরিয়া সার
150 গ্রাম এমওপি ১০০ গ্রাম জিপসাম 80 গ্রাম কম্পোস্টের
ঘোড়া প্রায় ৫০০ গ্রাম দিতে হবে বেদেনা বা ডালিম গাছের গোড়ায় যেন আগাছা না জমে
থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে এবং নিয়মিত আগাছা দমন করতে হবে
বেদানা বা ডালিম ফলের উপকারিতা
রক্তস্বল্পতা দূর করে: আমাদের শরীরের রক্তের অভাব পূরণ করতে বেদেনা আমাদের সবার
প্রিয় বন্ধু হতে পারে ।বেদেনাই বিদ্যমান আয়রন লোহিত রক্ত কণিকার পরিমাণ
বাড়িয়ে দেয় রক্তস্বল্পতা বা
অ্যানিমিয়া দূর করে এজন্য রক্তের আভা জনিত যেকোনো সমস্যা দূর করার পাশাপাশি কোন
সার্জারি বা অপারেশন পরে চিকিৎসকের বেদানা খাওয়ার পরামর্শ দেয় ।
ব্লাড প্রেসার থেকে মুক্তি পাওয়া যায়: বেদেনা যেহেতু আমাদের রক্ত লোহিত
রক্তকণিকা তৈরি করে রক্তের পরিমাণ বাড়িয়ে দিয়ে আমাদের শিরার উপশিরার মধ্যে
প্রবাহিত রক্ত চলাচল বাড়িয়ে দেয় বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত বেদেনা
খেলে রক্তচাপ খুব দ্রুত স্বাভাবিক মাত্রায় চলে আসে ।
হার্ট ভালো রাখতে সাহায্য করে
আমাদের নিয়মিত বেদানা খাওয়ার ফলে পর্যাপ্ত পরিমাণ রক্ত প্রবাহিত হাওয়াই
হার্টের স্বাস্থ্য ভালো করে এবং হাড়ের কর্ম ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় ফলে স্টক বা
হার্ট এটাক মত মারাত্মক ঝুঁকি অনেকাংশ কমে যায় ।
মস্তিষ্ক ভালো রাখতে: বেদনার বিভিন্ন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মস্তিষ্কের বিভিন্ন সেল
এর গঠন প্রক্রিয়া ভালো রাখে এবং মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে দেয় হলে
মস্তিষ্কের গঠিত বিভিন্ন রোগ থেকে ।
আমরা দূরে থাকতে পারি। আল ঝেরাই এর মত মারাত্মক মস্তিষ্কের রোগ দূর করার পাশাপাশি
স্মৃতিশক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে বেদেনা ।
পেটের পরিবেশ ভালো রাখে:
বাহিরের সিটফুড ভাজা ফুরাবা চটপটি ফুচকা তেলেভাজ খাওয়ার ফলে অনেক সময়
আমাদের পেটে ব্যথা বা বদহজম হয় এই সমস্যার সমাধান দিতে পারে বেদনা কারণ বেদনা
আমাদের পেটের হজম শক্তি বাড়িয়ে দেয় সব সময় ব্যথা ।
দূর করে এছাড়াও পাতলা পায়খানাতে ওষুধের মত কাজ করে থাকে বেদনা রস নির্দিষ্ট
কিছু ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধিতে বাধা প্রদান করতে সক্ষম বেদনার রস
ক্যান্সার দূরে রাখে:
বেদনার রসে বিদ্যমান বিভিন্ন উপাদান শরীরের ক্যান্সার ফেল গঠন করতে বাধা
প্রদান করে হলে আমাদের শরীরের পোস্টেড ক্যান্সার বেস্ট ক্যান্সার এর মত ক্যান্সার
হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম থাকে বেদনার উপস্থিত বেশ কিছু উপাদান ব্লাড ক্যান্সার
প্রতিরোধ করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে
ব্যথা উপশম করে: একটি বেদেনা এন্টি ইনফর্মেন্টরেটি বৈশিষ্ট্য যুক্ত ফল হওয়ায়
এতে ব্যথা কমানোর বিশেষ গুণ রয়েছে শরীরের বিভিন্ন প্রদাহের যেমন বাত ব্যথা উপসম
এটি সহায়তা করে
চেহারায় উজ্জ্বলতা আনে: আমাদের প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় বেদেনের রস ত্বকের কোর্স
গুলোকে উজ্জিবিত করে রাখে ফলে ত্বকের মিথক কোষগুলো দূর হয়ে যায় বিভিন্ন দাগ
যেমন ডাক স্পট সার্কেল ইত্যাদি দূর করে থাকে ।
ডায়াবেটিকস আশঙ্কা কমে : আমাদের অনেকেরই পরিবারের ডায়াবেটিসের অতীত ইতিহাস
থাকুক বা না থাকুক আপনে বয়স্ক হন বা না হন ডায়াবেটিস থেকে মুক্ত হতে চাইলে
প্রতিনিয়ত বেদানা খান
বেদে নাই tips to ডায়াবেটিসের উপাদান প্রতিহত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে
কোলেস্টরলের এর মাত্রা কমায় : শরীরের কোলেস্টেলে মাত্রা কমাতে বেদনার রসের জুড়ি
নেই
চুল পড়া রোধ করে : বেদানার উপস্থিত বিভিন্ন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চুলের গোড়া শক্ত
করে ফলে চুল পড়া অনেক অংশ কমে যায় চুলকে আকর্ষণীয় করে সিল্কি করে তোলে।
পর্যাপ্ত ভিটামিন সরবরাহ করে : সুস্থ স্বাভাবিক জীবন পেতে হলে আজ থেকে বেদেনাকে
নিত্য সঙ্গী বানাতে হবে আমাদের শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন ভিটামিন যেমন
ভিটামিন সি ভিটামিন ই এবং বিভিন্ন খনিজ উপাদান যেমন পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম জিং
ফেট এসিড ইত্যাদি বেদেনার পর্যাপ্ত পরিমাণ উপস্থিত রয়েছে
বেদানা খাওয়ার উপকারিতা
বেদেনাই কেলোরই থাকে সেটা আমরা সবাই জানলাম ক্যালোরি থাকে বলে বেশ করে বেঁধে না
খাওয়া উচিত নয় বেদেনাই বেশি থাকায় বেশি খেলে ওজন বেড়ে যায়
বেদেনের ফল একদম মিষ্টি হয় এতে সরকার বিদ্যমান পরিমাণ বেঁধে না খেলে শরীরের
শতকরা পরিমাণও অধিকার এ বেড়ে যায় ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য পরিমিত পরিমাণে এবং
ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী বেদনা খাওয়া উচিত ।
আরো পড়ুন : আখরোট এর উপকারিতা
ডায়রিয়া হলে পাতলা পায়খানা উপশমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে বেদেনা তবে
প্রয়োজনের অতিরিক্ত বেঁধে না খেলে অনেক সময় কষ্ট কাঠিন্য ঘটতে পারে।
অতিরিক্ত পরিমাণে বেদনা রস খেলে কারো কারো পেট ফাঁপা বদহজম ডায়রিয়া সহ হজমে
সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ডালিম ও বেদনার পার্থক্য
মূলত ডালিম ও বেদেনা একই ফল তবে জাত হিসেবে হয়তো আলাদা করা যেতে পারে আবার
অন্যভাবে বলা যেতে পারে আমাদের দেশি ফলকে ডালিম বলা হয় এবং বিদেশি ফলকে বলা হয়
বেদেনা
যাতা আলাদা বলতে ডালিম এবং বেদেনার মধ্যে বাহিক্য ঘঠনা আকৃতি এবং স্বদ কিছু তা
ভিন্ন রয়েছে ।
ডালিমের খোসার রং হলুদ বা সবজি হয়ে থাকে যেখানে বেদেনের রং কালসে বা লাল হয়ে
থাকে
ডালিম ফলগুলো হালকা গোলাপি রঙের হয় যেখানে বেদেনা ফলগুলো গাড় খায়ারি রঙের হয়ে
থাকে
বেদানার বিচিগুলো নরম হয় এবং ডালিমের বিচি গুলো শক্ত হয়ে থাকে ।
কিছু বিষয়ে মনে রাখতে হবে
বেদেনা কেনার সময় ভারী এবং খোসা শক্তি দেখে কিনবেন
জটিল কোন রোগে আক্রান্ত হওয়ায় তুমি তো বিশেষ কোনো ওষুধ খেয়ে থাকলে অবশ্যই
ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী বেদেনা খাবেন
হাতে গ্লাভস পড়ে বেদেনার খোসা ছাড়াবেন না হলে কালকে এক ধরনের দাগ পড়ে যায়
যেটা দেখতে খুবই খারাপ লাগে ফল সেরানোর সময় অথবা জুস করার সময় খুবই সাবধানে
করবেন কাপড়ের রস পড়লে এ দাগ সহজে উঠে না
ছাড়ানো হয়ে গেলে অনেকক্ষণ পরেও বেদনা ফল খাওয়া যায় তবে জুস করলে অবশ্যই সাথে
সাথে খেতে হবে পুষ্টি বজায় থা
শেষ কথা
আমাদের প্রত্যেকদিনের খাবারের তালিকায় বেদেনার মত পুষ্টিকর ফলটি রাখা যেতে পারে
বর্তমান এই ফলটির দাম অনেক বেড়ে যাওয়াই অনেকেরই পক্ষে হয়তো নিয়মিত এটি খাওয়া
সম্ভব না প্রতিনিয়ত না হলেও অন্তত অন্তত সপ্তাহে দুইদিন অল্প করে খাওয়ার চেষ্টা
করবেন সুস্থ থাকার জন্য
আরো পড়ুন : লাল আঙ্গুরের উপকারিতা ও অপকারিতা
এতক্ষণ ধৈর্য নিয়ে পুরো লেখাটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আশা করি লেখাটি পড়ে বেদেনার গুরুত্ব আমরা সবাই বুঝতে পেরেছি লেখাটি পড়ে ভালো
লাগলে আপনাদের প্রিয়জনের সাথে শেয়ার করতে পারেন আর কোন মন্তব্য থাকলে কমেন্ট
বক্সে লিখে জানাতে পারেন ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url