SEO কি এবং কেন শিখবেন?
আপনারা সবাই ধৈর্য ধরে পাঁচ মিনিট সময় দিলে নিয়ে এই আর্টিকেলটি পড়বেন। SEO কি এবং কেন? কেন আপনেরা এসে শিখবেন এবং শিখতে চাচ্ছেন। আশা করছি আজকে আপনারা আপনাদের এই প্রশ্নটির উত্তর সঠিকভাবে পাবেন,আমাদের সাথেই থাকুন।
আমরা সবাই জানি SEO করে আপনারা আপনাদের ওয়েবসাইটকে সার্চের উপরে তুলতে পারবেন। কিন্তু আপনারা যা জানেন না এটা হল কেন মানুষের SEO শিখে
এসইও মানুষ তিনটি কারণে শিখতে চাই নিজের বিষয় সম্পর্কে জানার জন্য ফাইবারে কোন ক্লাইন্ট এর কাজ করার জন্য নিজেকে সাবলম্বী ভাবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বা কোন পণ্য বিক্রি করার জন্য।
এবার আসুন এই তিনটি বিষয় আরেকটু ভালোভাবে বোঝার চেষ্টা করি। অনেকে আছেন অনলাইন ভালোবাসেন যারা নতুন নতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে ভালোবাসেন। এখানে সে শুধু বিষয়টি জানাতে চাই আসলে আসলে কি তারা এই ক্যাটাগরির ভেতরে পড়ে। আমার জানা মতে এদের সংখ্যা অনেক কম।ৎ
আরো পড়ুন ঃবাংলাদেশের অল্প পুজিতে লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া
দ্বিতীয় ক্যাটাগরি কোন ক্লায়েন্টের কাজ পেয়ে থাকার জন্য সে SEO
শিখে থাকে । তাদেরকে আমরা বলে থাকি ফ্রিল্যান্সার । এখানে কোন
ক্লায়েন্ট কাজ দেবে আপনি তাদের সাইডে বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন রেংকিং এর
কাজ করবেন। এবং তার জন্য আপনাকে ক্লাইন্ট টাকা প্রদান করবে। এই এসেও সেক্টরে
আপনি বিভিন্ন লোক পাবেন।
তৃতীয় ক্যাটাগরি আপনি নিজের জন্য কাজ করবেন। এখানে আপনাদের নিজের কোন বস থাকবে না আপনি নিজে একটা কোম্পানি। এখানে আপনি নিজের বা ক্লায়েন্টের প্রোডাক্ট বিক্রি করার জন্য এসেছেন। এবং নিজের প্রোডাক্ট বিক্রি করার জন্য একটি ওয়েবসাইট খুলবেন
যেখানে শুধু আপনার আপনি নিজের ওয়েবসাইটে নিজের প্রোডাক্ট বিক্রি করবেন ।এবং অন্য কারোর প্রোডাক্ট বিক্রি করে আপনি কমিশন নিবেন। এখানে নিজের পূর্ণ বা অন্যের পূর্ণ্ । মূল কথা হচ্ছে এখানে আপনার নিজের স্বাধীনতা মত কাজ করতে পারবেন।
এবং আপনারা তখনই টাকা বেশি ইনকাম করতে পারবেন যখন প্রোডাক্ট বেশি বিক্রি
হবে। তাছাড়াও আরো অনেক কাজ রয়েছে শুধু যে পণ্য বিক্রি করা তা না এমনও
ইনকামের ব্যবস্থা আছে যে আপনার সাইডে ভিজিটর আসলে সেখান থেকেও ইনকাম হতে
পারে। যাইহোক এটা সম্পূর্ণ আপনার অ্যাসেট
এবার জানুন SEO করতে কি টাকা লাগে?
বিশেষ করে আমাদের অনেকেরই ধারণ SEO করতে টাকা লাগেনা । এটা ফ্রি মেথড। আসলে কি এটা ফ্রি মেথড। এবার চলুন জেনে নি আসলে এটা ফ্রি না পেইড মেথড ।
আপনারা যদি কোন ক্লায়েন্ট এর কাজ করতে চান কোন ফ্রিল্যান্সার মার্কেটপ্লেস
সে ক্ষেত্রে আপনার টাকা লাগবে না । কিন্তু হ্যাঁ কিছু কিছু কাজ আছে যেখানে
টাকা লাগতে পারে।
আর আপনারা যদি এসেও শিখে নিজেই নিজের কাজ করতে চান তাহলে অবশ্যই টাকা ইনভেস্ট করতে হবে। যেমন লাগবে আপনার একটা নিজস্ব ওয়েবসাইট ভালো একটি পেইড থিম ,পেইড কিছু প্লাগিন লাগতে পারে। আপনাদের লাগবে আর্টিকেল। সেই ক্ষেত্রে আপনার ভালো একটা ইনভেস্টমেন্ট লাগবে
সার্চ ইঞ্জিল অপটিমাইজেশন(SEO)কেন ?
আপনারা আপনাদের প্রয়োজনীয় যেকোনো বিষয় তথ্য জানতে হলে ইন্টারনেটে সার্চ দিয়ে থাকেন। তখন সারা বিশ্বের যত ওয়েবসাইট বিষয় যে তথ্য আছে তা সব আমাদের সামনে চলে আসে। উৎসবকে সার্চ ইঞ্জিল অপটিমাইজেশন বলে । বিখ্যাত কয়েকটি সার্চ ইঞ্জিলের নাম হলো google, ইয়াহু ,বিং, ইত্যাদি।
এসব ওয়েবসাইটে একটি শব্দ সার্চ বক্স লিখে সার্চ করলে সার্চ বাটনে ক্লিক করলে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে অনেক ওয়েবসাইটের লিংক আমাদের সামনে চলে আসে। যেসব লিংকগুলোতে গেলে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল পেয়ে থাকি আমরা।
Search কিভাবে কাজ করে ?
Search engine প্রধানত দুইটা component হিসাবে কাজ করে থাকেঃ
#Crawlerঃ এগুলো প্রধানত বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট থেকে ইনফরমেশন করে
(spider,robot/bot এর মাধ্যমে) সেখানে Search Engine or SE প্রধানত যেকোন লিংক কে ফলো করে তারপর তথ্য সংগ্রাম করে এবং তাদের ডাটা সেভ এই সে তথ্য সংরক্ষণ করে থাকে ।
#Algorithm সেখানে সার্চ ইঞ্জিল প্রাপ্ত ইনফরমেশন গুলো বিশেষণ্য করে বিভিন্ন পেজ এ কনটেন্ট এর
রিভাইস করছেন অনুযায়ী রেংকিং প্রদান করেন । SE এর Algorithm অনেক factor এর ওপর নির্ভরশীল করে থাকে ।
গুগলে সার্চ ইঞ্জিল যে কোন কিওয়ার্ড লিখে সার্চ করলে কয়েক মিনিট সেকেন্ড
এ হাজার সাইড লিংক আপনাদের সামনে প্রদর্শন করে থাকে।
গুগলে দুই ধরনের সার্চ ব্যবহারিত হয়।
organic organic search result এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হলো কারণ। এটা ফ্রি
paid search result এ টাকা খরচ করতে হয় আর টাকা খরচ করলেই অ্যাড দেখানো যায়g
কেন একজন ভিজিটর সার্চ করে
আমাদের জানামতে তারা হয়তো কোন প্রশ্নের উত্তর হচ্ছে অথবা তারা তাদের প্রয়োজন
নেই সমাধান চাই এবং চেয়ে থাকে। যদি আপনারা আপনাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে
তাদের প্রশ্নের উত্তর সমস্যা সমাধান বা তাদের তথ্য তাদের দিতে পারেন তাহলে
আপনাদের আর কোন চিন্তা নেই। এগুলোই হচ্ছে SEO কৌশল যার মাধ্যমে আপনারা
আপনাদের ওয়েবসাইট টিকে প্রথমে পেজে আনতে পারেন । আর প্রথম পেজ মানে বেশি
বেশি ভিজিটর পাওয়া।
আরো পড়ুন ঃ গুগলে উপযোগী কন্টেন্ট তৈরি করার সহজ উপায়
আপনারা যখন google এ কোন কিছু লিখে সার্চ করেন তখন দেখবেন অবশ্যই সার্চের রেজাল্ট এর নিচে বিভিন্ন সাইট দেখা যেতে পারে যেমন ধরুন আমরা বডি বিজ্ঞানী লিখে চার্জ দিলে তাহলে গুগল এ প্রথম সাইট হবে। যেভাবে এই সাইটটি প্রথম পেজে আসলো। এটাই হচ্ছে এসেও । এটি করা সম্ভব হয়েছে শুধু এসেও সার্চ ইঞ্জিল অপটিমাইজেশন এর যথাক্রম প্রয়োগ এর ফলে
। এই কাজগুলো বুঝলে খুবই সহজ এর অনেক টেকনিক বা কৌশল অবলম্বন করা হয়। তার কারণে একটি ওয়েবসাইটকে গুগল এর প্রথম পেজে আনা যায় তো নিশ্চিত বুঝতে পারছেন । যে এসিও করা ওয়েব ভিজিট এর। মানে এসেও এর কাজ করতে হলে
আপনাদের একটি ওয়েবসাইট প্রয়োজন সেটা আপনাদের ওয়েবসাইট না কেন আপনার দের
ক্লায়েন্ট হোক। ক্লায়েন্ট ওয়েবসাইট তো এখন আপনি কোথায় পাবেন কারণ আপনারা
এখন আমরা achio জানি না তার মানে আমাদের আগে এসো সম্পর্কে জানতে হবে এবং শিখতে
হবে।
চলুন এখন জেনে নিই কোথায় কিভাবে এসেও শিখবেন আপনারা যারা প্রফেশনালি এই কাজগুলো করতে চান তারা সরাসরি অর্ডিনারি আইটিতে ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্সটি করতে পারেন। এইখানে আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং ও এফিলিয়েটিং করার
জন্য বিশেষ গাইডলাইন দেয়া হবে তার পাশাপাশি আরও বিভিন্ন অনেক কিছু কাজ রয়েছে
যেমন গ্রাফিক ডিজাইন ভিডিও এডিটিং প্রফেশনাল দের সাথে কাজ করার সুযোগ পাবেন এবং
চাকরির সুযোগ পেয়ে থাকবেন।
SEO এর প্রকারভেদ
এসইও মূলত দুইটি ভাগে ভাগ করা যায়
অন পেজ এসিও
অপ পেজ এসিও
তবে অন পেজ এসইও অপটিমেজিশন এবং অফ পেজ অপটিমাইজেশন শুরু করার আগে আমাদের সাইডের
জন্য আমাদের কিছু কাজ করতে হবে ।
যেমন আপনার সাইটের জন্য আপনাদের সঠিক কিওয়ার্ড নির্বাচন ও রিচার্জ করতে হবে।
এরপর ওই কিওয়ার্ড দিয়ে আপনাদের সাইডে পোস্ট কিংবা আর্টিকেল লিখতে হবে তারপর যখন
আপনার ওয়েবসাইট কমপক্ষে 20 থেকে 25টি থাকবে তখন আপনি আপনার ওয়েবসাইট করার কথা
চিন্তা করবেন
তবে অন পেজ এসিও সহজভাবে বলা যায় আপনাদের ওয়েবসাইটে সম্পর্কে যা আপনি
বলছেন।
অফপেজ এসইও হল অন্যরা আপনার সম্পর্কে যা বলেছে এবং বলছে।
অন পেজ এসিও ।
অন পেজ এসিও অন পেজ এসিও অনেকেরাই আমাদের এই বিষয়টিকে হালকা ভাবে
দেখেন। একটা ওয়েবসাইট যখন তৈরি করি তখন শুধু ডিজাইনকে আমরা গুরুত্ব দেই,
কিন্তু আমাদের এটা মনে রাখা উচিত যে ডিজাইন এর পাশাপাশি আমাদেরকে google এর
ওয়েবমাস্টার রুলস নিয়ম মেনে সাইট তৈরি করতে হবে।
আরো পড়ুন ঃ Blogger এর কন্টেন্ট সম্পর্কিত নীতি
আগে আপনাদের অন পেজ এসিও খেয়াল করতে হবে।
অন পেজ এসিও করার ফলে আপনাদের ওয়েবসাইট এর সকল কোড নির্ভুল হবে যার ফলে ইউজার
আপনাদের ওয়েবসাইটের ইউজ করতে ছন্দবোধ করবে।
মেটা টাইটেল আপনাদের কিওয়ার্ডকে আপনার কনটেন্ট এর টাইটেল উল্লেখ
করা। কন্টাক্ট এর টাইটেল ৫৫৬ ০ ডিরেক্টর এর মাঝে সম্পূর্ণ করা।
আপনার
কনটেন্ট এর মেয়েটা দেভশিষণ উল্লেখ করা অবশ্যই তা শুরুতে রাখা আর প্রেসক্রিপশন
১৬০ শব্দের বেশি না হওয়া।
-
হেডিং ট্যাগ আপনাদের কন্ঠের এর টাইটেলকে হেডারটেক ওয়ান এর মাঝে রাখবেন এছাড়াও
অন্যান্য সাব হেডিং গুলো h2oh3 রাখতে হবে।
-
পোস্ট ইউজারএল আপনাদেরকে আপনার কন্ঠের ইউআরএল উল্লেখ করা আর মনে রাখতে হবে
আপনার যেন ছোট না হয়।
- কনটেন্ট বডি কিওয়ার্ড আপনাদের কিওয়ার্ড কে আপনারা কনটেকের প্রথমে প্যারাগ্রাফ ডেসক্রিপশন মাঝে উল্লেখ করা। অর্থাৎ আপনি প্রথমে ১০০ কিউওয়ার্ড এর মধ্যে রাখবেন বা ২০০ ওয়াটের মধ্যে রাখলে ভালো হবে ।
- এল এস আই ও রিলে টেড আপনাদের contech এর মাঝে রিলেটেড কিওয়ার্ড ও কিওয়ার্ড ইউজ করবেন ভাবছেন। এইগুলো পাবেন কোথায় গুগল থেকে আপনারা রিলেটেড পাবেন আর এস আই পাবেন।
-
ছবিতে এএলটি টেক ব্যবহার আপনি আপনার কনটেন্ট এ ছবি সংযোগ করার পর আপনাদের অলটার
ট্যাগ ইউজ করবেন একটি ওয়েবসাইটের পোস্ট কে অধিক ফোক াস করে থাকে।
-
আপনারা আপনাদের কণ্টেড এর মাঝে যেগুলো যেগুলো রিলেটেড সেগুলো একটার আরেকটা সাথে
ইন্টারেল লিংক করবেন ইন্টার এর লিংক আপনার ওয়েবসাইটের রেংকিং এগিয়ে
রাখবে।
-
আপনারা আপনাদের কনটেন্ট এর মাঝে আপনাদের কন্ঠের রিলেটেড ফিল্ড যার ভালো দিক
নির্দেশনা রয়েছে । তাদের কে লিংক দিবেন আপনার কনটেক্ট এর মাঝে থেকে একটা খুব
ভালো কাজ দেয় রেংকিংয়ে।
-
কনটেন্ট পাঠক উপযোগী করা আপনাদের কনটেস্ট কে সেই সব দিবেন যাতে এটি আপনাদের
কনটের পাঠকদের সকল প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে আপনারা যত রকম প্রশ্ন হতে পারেন ওই
কনটেন্ট নিয়ে তার উত্তর দিয়ে দিয়ে থাকবেন কনটেক এর মাধ্যমে।
-
ট্যাগ এর ব্যবহার আপনাদের কনটের জন্য চ্যানেলেসিক ট্যাগ ইউজ করবেন আপনারা নিজের
কনটের নিচে নকল এর হাত থেকে বাঁচাতে অনেক সময় আপনাদের কন্ঠে নিজেরাই করে ফেলি
তাই কেনেডিটেড ব্যবহার করতে হবে।
-
লোড স্পির িট আপনি আপনার ওয়েবসাইটে এর লোড টাইম করার সময় কম রাখবেন যাতে
আপনাদের ভিজিটর বিরক্ত না হয় লোড টাইম বেশি হলে ট্রাফিক ওই ওয়েবসাইট ভিজি ট
করতে চায় না ।
-
এ এ মপি ঘরে আপনাদের ওয়েবসাইটের জন্য এ এ মপি করবেন যাতে করে আপনাদের
ওয়েবসাইটের মোবাইলে ট্রাফিক খুব ভালোভাবে কোন সময় আপনার ওয়েবসাইটকে ভিজিট
করতে পারে
- সোশ্যাল শেয়ার ওয়েবসাইটের জন্য সোশ্যাল শেয়ার এক অপশন রাখবেন যাতে করে ভিজিটর আপনার যে কোন পোস্ট তার সোশ্যাল একাউন্টে সবার সাথে শেয়ার করতে পারে এতে আপনার ওয়েবসাইট এর গুগলে কাছে পারবে কন্টেন্ট দ্রুত ইনটেক্স হয়্
ওপ পেজ এসইও এর কিছু কমন পাঠ রয়েছে যেমন
ব্লক কমিউনিটি
ফোরাম পোস্টিং
আর্টিকেল সাবমিসন
ডকুমেন্ট সাবমিশন
গেস্ট পোস্টিং
ভিডিও সাবমিশন
সোশ্যাল শেয়ার
সোশ্যাল বুকমার্কি
ব্লগ কার্নিভাল
আপনাদের কোন কিছু বুঝতে সমস্যা হলে আমাকে জানাতে পারেন আশা করছি আজকের পোস্ট থেকে
আপনি আপনার মন্তব্য প্রশ্নের উত্তরটি পেয়ে গেছেন পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে
অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে থাকবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url