কার্তিক মাসে কোন কোন সবজি চাষ করবেন

 কার্তিক মাসে কোন কোন সবজি চাষ করবেন


  কার্তিক মাসে কোন কোন সবজি চাষ করবেন

বাংলাদেশের সারা বিশ্বে মোট উৎপাদিত খাদ্যর এক থেকে তৃতীয় অংশ অপচয় করা হয় । খাদ্যের মধ্যে সবজি অপচয় বেশি হয় । ঋতুর বৈশিষ্ট্যের কারণে এই বাংলাদেশে বিভিন্ন ফল ও সবজি উৎপাদন হয়ে থাকে। আমাদের এই কৃষক মৌসুমে তিনটি খরিফ এক, খরিফ ২, ও রবি। 

উৎপাদনের উপর ভিত্তি করে কৃষি মৌসুমকে তিন ভাগে ভাগ করে থাকা হয়। কিন্তু ভৌগোলিক অবস্থায় আবহাওয়ার জলবায়ু এবং বাংলাদেশের মানুষের প্রয়োজনে প্রতিমাসে কিছু না কিছু কৃষিকাজ করতেই হয়। 

আরো পড়ুন ঃঅ্যালোভেরার উপকারিতা কি ভাবে খাবেন

চাষীদের নিজস্ব চিন্তা ধারণা চাহিদা ও অর্থে দিক বিবেচনা করে নিজেদের মত প্রতিদিন কাজগুলো সাজিয়ে নেই ও বাস্তব রূপ দিয়ে থাকে। চলুন এবার জেনে নেই কার্তিক মাসে কি কি ফসল ও সবজি চাষ করা যেতে পারে। 

শীতকালে শাক-সবজি চাষের সময় এখন। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বীজ তলায় উন্নত জাতের দেশি-বিদেশি ফুলকপি ,বাঁধাকপি .শালগম, বটি শাক, টমেটো, বেগুন, রসুন, ইত্যাদি এসব ফসলের চাষের জন্য এই শীতকালে উপযোগী সময়। 

আর যদি কত মাসে চারা উৎপাদন করে থাকেন। তবে এখন মূল জমিতে চারার এখন করতে পারেন। মাটিতে জ্বর আসার সাথে সাথে শীতকালে শাকসবজি রেপন করে থাকেন অনেক কৃষকরা। যদি এই মাসে বৃষ্টি হয় তবে অনেক শ কৃষকরা তাদের বিষ ও 

ফসলগুলো নষ্ট হয় হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তবে এই মাসে বৃষ্টি চাহিদা খুবই কম হয়ে থাকে। যদিও বৃষ্টি হয় তবে বৃষ্টির পানি গুলো যেন বাইরে যেতে পারে সেই রাস্তা করে দিতে হবে। ফসল রেপ করার পর জমিতে সারের ব্যবহার ও কীটনাশকের 

 করতে হবে এবং ফসলের ক্ষেতে যেন কোন কীটপতঙ্গ নাজনাতে পারে সেদিকে ভালোভাবে খেয়াল রাখতে হবে। তবে মুলা গাজর এই ফলগুলো চাষ করার আগে মাটিতে একটা চাষ করে নিতে হবে তারপর এই ফসলগুলো রেপন করতে হবে

. অনেক কৃষকরা অধিক দাম ও অধিক লাভমান হওয়ার কারণে তারা অনেক আগে ফসল রেপন করে থাকেন

অন্যান্য ফসলের মধ্যে এই সময় পেঁয়াজ রসুন মরিচ ধুনিয়া এসব চাষ করে থাকে অনেক কৃষকরা কারণ এসবফসলে বেশিরভাগ সময় লাভমান হওয়া যায় এবং বন্যার পানি নেমে যাওয়া সাথে সাথে জমিতে কচু লতি কচু পানি কচু লাগাতে পারেন এটিতেও ভালো লাভবান হতে পারবেন

সেচ নারা আলু রেপন আগাম লাগানো এই সবজি গুলো ভালোভাবে পরিচালনা করতে হবে সার প্রয়োগ ও সেচ প্রদান

নাভি রবি সবজির চারা উপাদান। জমি তৈরি এবং চারা লাগানোর ব্যবস্থা করতে হবে। আগাম লাগানো বাঁধাকপি ফুলকপি ওলকপি বাধা ও আগাছা পরিষ্কার করতে হবে। 

মরিচ বিশ ও চারা বীজ রেপন করতে হবে।ফল গাছের পরিচরনা সার ব্যবহার করে না থাকলে সার ব্যবহার করা করতে হবে । মাটিতে রস সংরক্ষণ করতে হবে । ইত্যাদি। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url